শনিবার বিকেল। পাকিস্তানের ডিজিএমও মেজর জেনারেল কাশিফ আবদুল্লাহ ভারতীয় প্রতিপক্ষ লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাজীব ঘাইকে ফোন করেন বলে খবর। এরপরই গোলাগুলি ও বিমান হামলা বন্ধের প্রস্তাবের জবাবে ভারতও একই কাজ করতে রাজি বলে জানা গিয়েছে।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য দেশের প্রতিনিধিরা বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল সহ শীর্ষ ভারতীয় আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন, কিন্তু দুই দেশের বিদেশমন্ত্রীদের মধ্যে বা জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে কোনও কথা হয়নি। পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলা দিয়েই এর সূত্রপাত হয়, যার জবাব ভারত ৭ মে সকালে পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের নয়টি জঙ্গি কেন্দ্রে হামলার মাধ্যমে পাল্টা হামলা চালায়।
ওয়াকিবহাল মহলের মতে, শত্রুতা বন্ধের অন্য কোনও দিক নেই এবং রাজনৈতিক সংলাপ বা বৈঠকের বিষয়ে কোনও আলোচনা হয়নি। সিন্ধু জলবণ্টন চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসা দেশসহ ভারতের ঘোষিত পদক্ষেপগুলো বহাল থাকবে বলেও জানান তারা।

ওয়াকিবহাল মহলের মতে, অপারেশন সিঁদুরের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে হামলা চালানো এবং পাকিস্তানকে এই বার্তা দেওয়া যে সন্ত্রাসে মদতদাতা করলে ছাড়া হবে না।