তৃণমূল কর্মীর স্ত্রীকে নিয়ে ‘পলায়ন’ বিবাহিত বিজেপি নেতার

Spread the love

রাজনীতির দিক থেকে একেবারে ভিন্ন মেরুতে রয়েছেন তারা। একজন একেবারে শাসক দলের কর্মী। আর অপরজন বিপক্ষের শিবিরে। তিনি বিজেপির নেতা। আর এবার সেই তৃণমূল কর্মীর স্ত্রীকে নিয়ে পালালেন বিজেপির বিবাহিত নেতা। মালদার হরিশচন্দ্রপুর এলাকায় একেবারে তুমুল শোরগোল পড়েছে এই ঘটনায়।জোর চর্চা শুরু হয়েছে এই ঘটনায়।

এদিকে গোটা ঘটনায় ইতিমধ্য়েই রাজনীতির রঙ লাগতে শুরু করেছে। দলের স্থানীয় নেতারা এনিয়ে তীব্র ক্ষুব্ধ। তবে এমন বিরুদ্ধ শিবিরে থাকা দুই নারী পুরুষের মধ্য়ে এমন ‘অবৈধ’ প্রেমটা হল কীভাবে?

তৃণমূলের ওই কর্মীর কয়েক বছর আগেই বিয়ে হয়েছিল। তাদের দুজন সন্তানও রয়েছে। তারা নাবালক। এদিকে বিজেপির ওই নেতাও বিবাহিত। তাঁর একজন সন্তান।আর তিনিই ওই তৃণমূল কর্মীর স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে গিয়েছেন বলে খবর। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পরেই তুমুল শোরগোল।

বিয়ের আগে তৃণমূল কর্মীর সঙ্গে ওই মহিলার ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় হয়েছিল। তারপর বিয়ে হয়। কিন্তু তিনি যে এমন বুকে আঘাত দিয়ে পালিয়ে যাবেন সেটা কিছুতেই মানতে পারছেন না ওই তৃণমূল কর্মী। এটা কী করলে তুমি কার্যত এটাই বার বার মনে হচ্ছে ওই তৃণমূল কর্মীর। এই পরকিয়া কিছুতেই মানতে পারছেন না তৃণমূলী স্বামী।

বাড়িতে দুজন নাবালক ছেলে মেয়ে। তাদের ফেলে রেখে কীভাবে পালিয়ে গেলেন মা সেটা কিছুতেই বুঝতে পারছেন না ওই তৃণমূল কর্মী।

কীভাবে বিজেপি নেতার সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল ওই তৃণমূল কর্মীর স্ত্রীর?

সূত্রের খবর , বাড়ির কাছেই বিজেপির কার্যালয়। যাতায়াতের পথে সেখানকার নেতার সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল। তারপর তা থেকে প্রেম। আর তারপর একেবারে পালিয়ে গেলেন তাঁরা।

চরম অস্বস্তিতে পড়েছে দুই পরিবার। সেই সঙ্গেই দুই রাজনৈতিক দলের নেতারাও বিষয়টিকে কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না।

উভয়ের মধ্য়ে রাজনৈতিক বিভেদ অনেকটাই। বাংলায় একে অপরের বিরুদ্ধে লড়ে যাচ্ছেন তারা। বিজেপিকে দাবিয়ে রাখতে জেলায় জেলায় একেবারে তুমুল দাদাগিরি করছে তৃণমূল। কিন্তু এখানে একেবারে উলটো। কার্যত তৃণমূল নেতাকেই চাপে ফেলে দিলেন বিজেপির এই নেতা। তবে তাঁর দলের লোকজনও বিষয়টি মানতে পারছেন না।

সূত্রের খবর, উভয়ে নাকি এখন এক ছাদের তলায় রয়েছেন। এদিকে বিজেপি নেতার স্ত্রী চরম কান্নাকাটি করছেন। এদিকে তৃণমূল নেতা নিজের কাজ করবেন নাকি বাচ্চা সামলাবেন সেটা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *