পুণের বাসে ধর্ষণের মামলায় অভিযুক্ত দত্তাত্রেয় রামদাস গাড়ে। তাকে শুক্রবার গ্রেফতার করা হয়েছিল। ড্রোন ও স্নিফার ডগ দিয়ে তল্লাশি চালিয়ে পুলিশ তার খোঁজ পায়।
অভিযুক্তের আইনজীবী শুক্রবার দাবি করেছেন যে জোর করে কিছু করা হয়নি। তিনি বলেন, সকালে এই ঘটনা হয়েছিল। তিনি সাহায্য়ের জন্য চিৎকার করতে পারতেন।
অ্যাডভোকেট ওয়াজিদ খানকে উদ্ধৃত করে ANI জানিয়েছে, ভোর ৫টা ৪৫ মিনিট। সেই সময় তিনি চিৎকার করতে পারতেন। কোনওটাই জোর করে হয়নি।
এদিকে অভিযুক্ত ঘটনার পরেই তার দেশের বাড়িতে চলে গিয়েছিল। ২৬ বছর বয়সি ওই মহিলাকে বাসের মধ্য়ে ধর্ষণ করে মঙ্গলবার সে পালিয়ে যায় বলে অভিযোগ।
পুণের পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে শুক্রবার। তার বয়স ৩৭ বছর। ড্রোন ও স্নিফার ডগ দিয়ে তল্লাশি চালিয়ে তাকে ধরা হয়। এদিকে সে চোখের আড়ালেই ছিল। কিন্তু জল ও খাবারের জন্য় সে একটি পরিবারের সদস্যকে বলেছিল। তারপরই সে ধরা পড়ে যায়। তাকে পরে ১২ দিনের পুলিশ হেফাজতে পাঠানো হয়।
দাঁড়িয়ে থাকা একটা বাসে ওই মহিলাকে ধর্ষণ করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। ওই মহিলা পুলিশকে জানিয়েছেন, তিনি বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সেই সময় অভিযুক্ত আসে। এরপর কথা বলতে শুরু করে। এরপর দিদি বলে ডাকে। সে বলেছিল সাতারার বাস অন্য জায়গায় আসবে। এরপর একটা খালি এসি বাসে নিয়ে যায়। বাসে আলো কম থাকায় তিনি উঠতে চাননি। কিন্তু সেখানেই তাকে ধর্ষণ করা হয়। দাবি করেছিলেন তিনি।