রানাঘাট-বনগাঁ ডবল লাইন প্রকল্পে অনুমোদন দিল রেলওয়ে বোর্ড। ভারতীয় রেলের তরফে জানানো হয়েছে, রানাঘাট-বনগাঁ ডবল লাইন (৩২.৯৩ কিলোমিটার) জন্য ৩৯৬.০৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। সেই প্রকল্পের আওতায় মোট ন’টি স্টেশন ও দুটি ‘লিমিটেড হাইট সাবওয়ে’ নির্মাণ করা হবে—একটি রানাঘাট ও মাঝেরগ্রাম স্টেশনের মধ্যে এবং আরেকটি মাঝেরগ্রাম ও গোপালনগর স্টেশনের মধ্যে।
রানাঘাট-বনগাঁ ডবল লাইন প্রকল্পে অনুমোদন দিল রেলওয়ে বোর্ড। ভারতীয় রেলের তরফে জানানো হয়েছে, রানাঘাট-বনগাঁ ডবল লাইন (৩২.৯৩ কিলোমিটার) জন্য ৩৯৬.০৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। সেই প্রকল্পের আওতায় মোট ন’টি স্টেশন ও দুটি ‘লিমিটেড হাইট সাবওয়ে’ নির্মাণ করা হবে—একটি রানাঘাট ও মাঝেরগ্রাম স্টেশনের মধ্যে এবং আরেকটি মাঝেরগ্রাম ও গোপালনগর স্টেশনের মধ্যে।
সম্প্রতি শিয়ালদা-বনগাঁ-রানাঘাট এসি লোকাল ট্রেনও চালু হয়েছে। সেইসঙ্গে এখন জনসংখ্যা যত বাড়ছে, তত ওই লাইনের উপরে চাপ বাড়ছে। সেই পরিস্থিতিতে রানাঘাট-বনগাঁ অংশে ডবল লাইন প্রকল্পের কাজ শুরু হচ্ছে। তার ফলে সিগন্যালে ট্রেন আটকে থাকার সমস্যা দূর হবে। আরও দ্রুত ট্রেন চলাচল করবে। পণ্য পরিবহণের কাজটাও সহজ হয়ে উঠবে বলে আশাবাদী রেল কর্তৃপক্ষ।
পূর্ব রেলের তরফে বলা হয়েছে, ‘এই ডবল লাইন প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে স্থানীয় মানুষদের জীবনযাত্রা আরও সহজ হয়ে উঠবে, স্থানীয় মানুষের জন্য দ্রুত ও নির্বিঘ্ন যাতায়াতের পথ প্রশস্ত হবে। আর সামগ্রিকভাবে এই অঞ্চলের সামাজিক পরিকাঠামো আরও মজবুত হবে।’ অর্থাৎ এই অঞ্চলের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন হবে বলে আশাপ্রকাশ করেছে রেল কর্তৃপক্ষ।

সেইসঙ্গে রেলের তরফে দাবি করা হয়েছে, রানাঘাট-বনগাঁ ডবল লাইন প্রকল্পের কাজ শেষ হয়ে গেলে ওই রুটের বিভিন্ন স্টেশন (কুপার্স হল্ট, নব রায়নগর হল্ট, মাঝেরগ্রাম, গোপালনগরের মতো স্টেশন) লাগোয়া মানুষদের জীবনে বড় পরিবর্তন আসবে। তাঁরা একেবারে সহজেই পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে যেতে পারবেন। আরও দ্রুত এবং আরও সহজে দেশের বিভিন্ন প্রান্তেও তাঁরা চলে যেতে পারবেন বলে আশাবাদী রেল কর্তৃপক্ষ।